কল্পিত শৈব
কল্পিত কারা শৈব্যরা নাকি বৈষ্ণবরা?
উগ্রপন্থী শৈব্যরা বৈষ্ণবগণের “কল্পিত বৈষ্ণব” কথাটি বলে থাকে, তারা কোনরুপ শাস্ত্র প্রমাণ ছাড়ায় “কল্পিত বৈষ্ণব” বলে বৈষ্ণবদের উপহাস করতে থাকে। শাস্ত্রের কোথায় বৈষ্ণবদের কল্পিত বলা হয়েছে প্রমাণ চাইলে তারা দেয় না। কারণ, এই "কল্পিত বৈষ্ণব" বাক্যকে তারা হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। তারা এরুপ বৈষ্ণবদের কটাক্ষ করতে নানা অপপ্রচার চালায়।
অবশ্য এদের বৈষ্ণব বিদ্বেষী একটি পেজ আছে, সেটি থেকে বৈষ্ণব
➡️এবার দেখা যাক বৈষ্ণবরা কল্পিত নাকি বৈদিক?
শুক্লযজুর্বেদ ৫ম অধ্যায় ২১ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে,
“ বিষ্ণো রবাটমসি বিষ্ণোঃ শ্মপ্ত্রে স্থো বিষ্ণোঃ স্যূরসি বিষ্ণোধ্রুর্বোহসি। বৈষ্ণবমসি বিষ্ণবে ত্বা॥”
অর্থ্যাৎ, হে শুদ্ধসত্ত্ব, তুমি বিষ্ণুর ললাট-স্থানীয় হও। হে জ্ঞান ও ভক্তি, তোমরা ভগবানের সাথে আমার সৎকর্মের সংযোজক হও। হে ভক্তি, তুমি বিষ্ণুর বন্ধনের কারণ হও। হে শুদ্ধসত্ত্ব, তুমি বিষ্ণুর(সর্বব্যাপক ভগবানের) সত্যরুপ হও, তুমি বিষ্ণু-সম্বন্ধীয়(বৈষ্ণব), বিষ্ণুর প্রীতির জন্য তোমাকে নিযুক্ত করছি॥
বেদে স্পষ্টভাবে বৈষ্ণবকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। শুক্লযজুর্বেদের একই অধ্যায়ের ২৫ নং মন্ত্রেও বৈষ্ণব কথাটি উল্লেখ আছে। অতএব, বৈষ্ণবরা কল্পিত হয় কিভাবে!! যাদেরকে বেদ গ্রহন করেছে তারা কখনই কল্পিত নয়। এখান থেকে প্রমাণিত হল, বৈষ্ণবরা বৈদিক, কল্পিত নয়।
➡️এবার দেখা যাক, শৈব্যরা কল্পিত কিনা!!
নারদপঞ্চরাত্রম্ ২য় অধ্যায়ের(চতুর্থরাত্রম) ২৬-৩০ নং শ্লোকে বলা হয়েছে,
“ততঃ সাক্ষাজ্জগন্নাথঃ প্রসন্নো ভক্তবৎসলঃ।
অংশাংশেনাত্মনো বৈতান্ পূজয়ামাস কেশবঃ।।২৬
দেবান্ পতন্ দ্বিজান্ হব্যকব্যাশান্ করুণাময়ঃ।
ততঃ প্রভৃতি পূজ্যন্তে ত্রৈলোক্য সচরাচরে।।২৭
ব্রহ্মাদয়ঃ সুরাঃ সর্ব্বে প্রসাদাৎ শাঙ্গর্ধন্বনঃ।
মাঞ্চোবাচ তদা মত্তঃ পূজ্যশ্রেষ্ঠো ভবিষ্যসি।।২৮
ত্বামারাধ্য যদা শম্ভো গ্রহিষ্যামি বরন্তব।
দ্বাপরাদৌ যুগে ভূত্বা কলয়া মানুষাদিষু।।২৯
আগমৈ কল্পিতৈস্ত্বং হি জনান্ মদ্বিমুখান কুরু।
মাঞ্চ গোপয়সে ন স্যাৎ সৃষ্টিরেবোত্তরোত্তরা।
ততস্তং প্রণিপত্যাহমুবাচ পরমেশ্বরম্।।৩০
অর্থ্যাৎ, অনন্তর সেই সুপ্রসন্ন, ভক্তবৎসল সাক্ষাৎ জগন্নাথ করুণাময় শ্রীকেশব অশাংশে এই সমস্ত দেব, দ্বিজ, পিতৃ এবং যজ্ঞীয় দেবাদিকে পূজা করিয়াছিলেন তদবধি শাঙ্গর্ধন্বা শ্রীকৃষ্ণের অনুগ্রহে ব্রহ্মাদি দেবগণ চরাচর ত্রৈলোক্যে পূজিত হইয়াছেন। সেই সময়ে আমাকে(শিব) কহিয়াছেন, তুমি আমা(শ্রীকৃষ্ণ) হইতে পূজ্য এবং শ্রেষ্ঠ হইবে। হে শম্ভো(শিব)! যৎকালে তোমার আরাধনা করিয়া বরলাভ করিব ও দ্বাপরাদিযুগে মনুষ্যাবতারে প্রকাশ হইব। তুমি কল্পিত আগম শাস্ত্রদ্বারা জনগণকে আমার বিমুখ করিবে এবং আমাকে গোপন রাখিবে তাহাতেই উত্তরোত্তর সৃষ্টি হইবে না, অনন্তর পরমেশ্বরকে(শ্রীকৃষ্ণ) প্রণাম করিয়া কহিলাম(শিব)।
এখানে এটাই প্রমাণিত হল, পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ শ্রীশিবকে কল্পিত শাস্ত্র উৎপন্ন করতে বললেন এবং সেই শাস্ত্র দ্বারা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে জনগণের বিমুখ ও গোপন রাখতে বললেন। অতএব, শৈব শাস্ত্রসমুহ কল্পিত এবং শৈব্যরা সেই কল্পনার জগতে ভাসমান। এটিই প্রতিপন্ন হয়।
➡️পদ্মপুরানে পরমেশ্বর শ্রীবিষ্ণু বললেন,
"মাঞ্চোবাচ যথা মত্তঃ পূজ্যঃ শ্রেষ্ঠো ভবিষ্যসি।
ত্বামারাধ্য তথা শম্ভো গৃহীষ্যামি বরং সদা।
দ্বাপরাদৌ যুগে ভূত্বা কলয়া মানুষাদিষু।।
স্বাগমৈঃ কল্পিতৈস্ত্বঞ্চ জনান্মদ্বিমুখান্ কুরু।
মাঞ্চ গোপয় যেন স্যাৎ সৃষ্টিরেষোত্তরোত্তরা।"
অর্থ্যাৎ, "হে শম্ভো! তুমি আমার চেয়ে পূজ্য এবং শ্রেষ্ঠ হবে জগতে। আমি তোমার আরাধনা করে সর্বদা ইষ্ট বর গ্রহন করব। তুমি দ্বাপরাদিযুগে কল্পিত আগম শাস্ত্র দ্বারা জনগনকে আমার প্রতি বিমুখ করবে। আমাকে গোপন করবে যাতে সৃষ্টি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পায়।"
➡️শ্রীশিব বলেছেন,
"যে বেদমার্গনির্ম্মুক্তাস্তেসাং মোহার্থমেব চ।
নয় সিদ্ধাত্মসংঙ্গাভির্ম্ময়া শাস্ত্রস্তু দর্শিতম।।
পাপোহয়ং পশুভাবানাং রৌদ্রং বেদ বিবর্জিতম্।
তদ্ধির্পাশুপতং নাম শাস্ত্রং পতন কারণম্।।"
অর্থ্যাৎ,"যারা বৈদিক পথ পরিত্যাগ করে, কেবল তাদের বিমোহিত করার জন্যই আমি মোহশাস্ত্র প্রকাশিত করেছি।
আমার দ্বারা সৃষ্ট বেদ বিবর্জিত যে পাপজনক শাস্ত্র আছে, সেই বেদ বিরোধী পাশুপত মতই পতনের কারণ।"
শ্রীশিব পরমেশ্বর ভগবানের আজ্ঞায় মোহশাস্ত্র সৃষ্টি করেছেন, যা বেদ বিবর্জিত। পরমেশ্বর ভগবানকে গোপন করার জন্য শ্রীশিব কল্পিত শৈব্য শাস্ত্র প্রকাশিত করেন। এসকল কল্পিত শাস্ত্র সকল শৈব্যরা মান্য করে, কিন্তু এসকল শাস্ত্র বিশুদ্ধ নয়।
শৈব্যরা কল্পিত মতবাদে চলে। তারা এসকল মোহশাস্ত্র দ্বারা পরমেশ্বর ভগবানের প্রতি বিমুখ হয়।
এবার প্রশ্ন শৈব্যরা যদি কল্পিত আগম শাস্ত্র মার্গে চলে তবে তারাও নিশ্চয় কল্পিত??
শৈব্যরা যেহেতু কল্পিত শাস্ত্র মান্য করে, সেহেতু তারাও কল্পিত। মূল কথা শৈব্যদের কথা বেদে উল্লেখ নেই। তাদের সকল শাস্ত্র বেদ বিবর্জিত। তারাও এই মোহশাস্ত্র দ্বারা বেদ বিবর্জিত পথে চলছেন।।
পরিশেষে বলা যায়,, বৈষ্ণবরা বৈদিক এবং শৈব্যরা কল্পিত।
অশুদ্ধ শৈবরা বৈষ্ণববিদ্বেষী কর্মকান্ড চালিয়ে থাকে, তাদেরই তৈরি করা বাক্য "কল্পিত বৈষ্ণব"। যারা এরুপ অপপ্রচার করে, বৈষ্ণব বিদ্বেষী কর্মকান্ড করে তারা কিভাবে শিবের ভক্ত হতে পারে?? এসকল কুচক্রী শৈব্য সকলকে বিভ্রান্ত করে সকল ব্যক্তিকে বৈষ্ণব বিদ্বেষী করতে চায়। এরুপ অভক্ত কখনই শিবের শুদ্ধ ভক্ত নয়।
উগ্রপন্থী শৈব্যরা বৈষ্ণবগণের “কল্পিত বৈষ্ণব” কথাটি বলে থাকে, তারা কোনরুপ শাস্ত্র প্রমাণ ছাড়ায় “কল্পিত বৈষ্ণব” বলে বৈষ্ণবদের উপহাস করতে থাকে। শাস্ত্রের কোথায় বৈষ্ণবদের কল্পিত বলা হয়েছে প্রমাণ চাইলে তারা দেয় না। কারণ, এই "কল্পিত বৈষ্ণব" বাক্যকে তারা হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। তারা এরুপ বৈষ্ণবদের কটাক্ষ করতে নানা অপপ্রচার চালায়।
অবশ্য এদের বৈষ্ণব বিদ্বেষী একটি পেজ আছে, সেটি থেকে বৈষ্ণব
➡️এবার দেখা যাক বৈষ্ণবরা কল্পিত নাকি বৈদিক?
শুক্লযজুর্বেদ ৫ম অধ্যায় ২১ নং মন্ত্রে বলা হয়েছে,
“ বিষ্ণো রবাটমসি বিষ্ণোঃ শ্মপ্ত্রে স্থো বিষ্ণোঃ স্যূরসি বিষ্ণোধ্রুর্বোহসি। বৈষ্ণবমসি বিষ্ণবে ত্বা॥”
অর্থ্যাৎ, হে শুদ্ধসত্ত্ব, তুমি বিষ্ণুর ললাট-স্থানীয় হও। হে জ্ঞান ও ভক্তি, তোমরা ভগবানের সাথে আমার সৎকর্মের সংযোজক হও। হে ভক্তি, তুমি বিষ্ণুর বন্ধনের কারণ হও। হে শুদ্ধসত্ত্ব, তুমি বিষ্ণুর(সর্বব্যাপক ভগবানের) সত্যরুপ হও, তুমি বিষ্ণু-সম্বন্ধীয়(বৈষ্ণব), বিষ্ণুর প্রীতির জন্য তোমাকে নিযুক্ত করছি॥
বেদে স্পষ্টভাবে বৈষ্ণবকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। শুক্লযজুর্বেদের একই অধ্যায়ের ২৫ নং মন্ত্রেও বৈষ্ণব কথাটি উল্লেখ আছে। অতএব, বৈষ্ণবরা কল্পিত হয় কিভাবে!! যাদেরকে বেদ গ্রহন করেছে তারা কখনই কল্পিত নয়। এখান থেকে প্রমাণিত হল, বৈষ্ণবরা বৈদিক, কল্পিত নয়।
➡️এবার দেখা যাক, শৈব্যরা কল্পিত কিনা!!
নারদপঞ্চরাত্রম্ ২য় অধ্যায়ের(চতুর্থরাত্রম) ২৬-৩০ নং শ্লোকে বলা হয়েছে,
“ততঃ সাক্ষাজ্জগন্নাথঃ প্রসন্নো ভক্তবৎসলঃ।
অংশাংশেনাত্মনো বৈতান্ পূজয়ামাস কেশবঃ।।২৬
দেবান্ পতন্ দ্বিজান্ হব্যকব্যাশান্ করুণাময়ঃ।
ততঃ প্রভৃতি পূজ্যন্তে ত্রৈলোক্য সচরাচরে।।২৭
ব্রহ্মাদয়ঃ সুরাঃ সর্ব্বে প্রসাদাৎ শাঙ্গর্ধন্বনঃ।
মাঞ্চোবাচ তদা মত্তঃ পূজ্যশ্রেষ্ঠো ভবিষ্যসি।।২৮
ত্বামারাধ্য যদা শম্ভো গ্রহিষ্যামি বরন্তব।
দ্বাপরাদৌ যুগে ভূত্বা কলয়া মানুষাদিষু।।২৯
আগমৈ কল্পিতৈস্ত্বং হি জনান্ মদ্বিমুখান কুরু।
মাঞ্চ গোপয়সে ন স্যাৎ সৃষ্টিরেবোত্তরোত্তরা।
ততস্তং প্রণিপত্যাহমুবাচ পরমেশ্বরম্।।৩০
অর্থ্যাৎ, অনন্তর সেই সুপ্রসন্ন, ভক্তবৎসল সাক্ষাৎ জগন্নাথ করুণাময় শ্রীকেশব অশাংশে এই সমস্ত দেব, দ্বিজ, পিতৃ এবং যজ্ঞীয় দেবাদিকে পূজা করিয়াছিলেন তদবধি শাঙ্গর্ধন্বা শ্রীকৃষ্ণের অনুগ্রহে ব্রহ্মাদি দেবগণ চরাচর ত্রৈলোক্যে পূজিত হইয়াছেন। সেই সময়ে আমাকে(শিব) কহিয়াছেন, তুমি আমা(শ্রীকৃষ্ণ) হইতে পূজ্য এবং শ্রেষ্ঠ হইবে। হে শম্ভো(শিব)! যৎকালে তোমার আরাধনা করিয়া বরলাভ করিব ও দ্বাপরাদিযুগে মনুষ্যাবতারে প্রকাশ হইব। তুমি কল্পিত আগম শাস্ত্রদ্বারা জনগণকে আমার বিমুখ করিবে এবং আমাকে গোপন রাখিবে তাহাতেই উত্তরোত্তর সৃষ্টি হইবে না, অনন্তর পরমেশ্বরকে(শ্রীকৃষ্ণ) প্রণাম করিয়া কহিলাম(শিব)।
এখানে এটাই প্রমাণিত হল, পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ শ্রীশিবকে কল্পিত শাস্ত্র উৎপন্ন করতে বললেন এবং সেই শাস্ত্র দ্বারা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে জনগণের বিমুখ ও গোপন রাখতে বললেন। অতএব, শৈব শাস্ত্রসমুহ কল্পিত এবং শৈব্যরা সেই কল্পনার জগতে ভাসমান। এটিই প্রতিপন্ন হয়।
➡️পদ্মপুরানে পরমেশ্বর শ্রীবিষ্ণু বললেন,
"মাঞ্চোবাচ যথা মত্তঃ পূজ্যঃ শ্রেষ্ঠো ভবিষ্যসি।
ত্বামারাধ্য তথা শম্ভো গৃহীষ্যামি বরং সদা।
দ্বাপরাদৌ যুগে ভূত্বা কলয়া মানুষাদিষু।।
স্বাগমৈঃ কল্পিতৈস্ত্বঞ্চ জনান্মদ্বিমুখান্ কুরু।
মাঞ্চ গোপয় যেন স্যাৎ সৃষ্টিরেষোত্তরোত্তরা।"
অর্থ্যাৎ, "হে শম্ভো! তুমি আমার চেয়ে পূজ্য এবং শ্রেষ্ঠ হবে জগতে। আমি তোমার আরাধনা করে সর্বদা ইষ্ট বর গ্রহন করব। তুমি দ্বাপরাদিযুগে কল্পিত আগম শাস্ত্র দ্বারা জনগনকে আমার প্রতি বিমুখ করবে। আমাকে গোপন করবে যাতে সৃষ্টি উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পায়।"
➡️শ্রীশিব বলেছেন,
"যে বেদমার্গনির্ম্মুক্তাস্তেসাং মোহার্থমেব চ।
নয় সিদ্ধাত্মসংঙ্গাভির্ম্ময়া শাস্ত্রস্তু দর্শিতম।।
পাপোহয়ং পশুভাবানাং রৌদ্রং বেদ বিবর্জিতম্।
তদ্ধির্পাশুপতং নাম শাস্ত্রং পতন কারণম্।।"
অর্থ্যাৎ,"যারা বৈদিক পথ পরিত্যাগ করে, কেবল তাদের বিমোহিত করার জন্যই আমি মোহশাস্ত্র প্রকাশিত করেছি।
আমার দ্বারা সৃষ্ট বেদ বিবর্জিত যে পাপজনক শাস্ত্র আছে, সেই বেদ বিরোধী পাশুপত মতই পতনের কারণ।"
শ্রীশিব পরমেশ্বর ভগবানের আজ্ঞায় মোহশাস্ত্র সৃষ্টি করেছেন, যা বেদ বিবর্জিত। পরমেশ্বর ভগবানকে গোপন করার জন্য শ্রীশিব কল্পিত শৈব্য শাস্ত্র প্রকাশিত করেন। এসকল কল্পিত শাস্ত্র সকল শৈব্যরা মান্য করে, কিন্তু এসকল শাস্ত্র বিশুদ্ধ নয়।
শৈব্যরা কল্পিত মতবাদে চলে। তারা এসকল মোহশাস্ত্র দ্বারা পরমেশ্বর ভগবানের প্রতি বিমুখ হয়।
এবার প্রশ্ন শৈব্যরা যদি কল্পিত আগম শাস্ত্র মার্গে চলে তবে তারাও নিশ্চয় কল্পিত??
শৈব্যরা যেহেতু কল্পিত শাস্ত্র মান্য করে, সেহেতু তারাও কল্পিত। মূল কথা শৈব্যদের কথা বেদে উল্লেখ নেই। তাদের সকল শাস্ত্র বেদ বিবর্জিত। তারাও এই মোহশাস্ত্র দ্বারা বেদ বিবর্জিত পথে চলছেন।।
পরিশেষে বলা যায়,, বৈষ্ণবরা বৈদিক এবং শৈব্যরা কল্পিত।
Shaivo, Shakta, Vedic Aryan Society Jodi Asurik - Bhabasampanna hoye take tahole hey kalpito vaishnav gon Vedic Aryan Society er ek ango hobar jonno tomra shudhu asurik - bhabasampanna noo tomra nindukute, nichmonoprobritti, santrasbadi, param shaibo shree mahabishnu r kalpito bhoktoo bote
উত্তরমুছুনআপনি কি ভন্ড শৈব? মন গড়া কথা বলা আছে , আপনাদের মত ভন্ড পাপী শৈব দের কি শাস্ত্র জ্ঞান আছে নাকি। শৈবরা সকলেই পাপ যোনি দ্বারা জন্ম নিয়েছে। কল্পিত ভন্ড শৈব।
উত্তরমুছুন